চীনের সীচুয়ান প্রদেশের আতুলের নামে একটি গ্রামে, আক্ষরিক অর্থেই স্কুলে হতে বাসায় ফেরার জন্য তাদের ৮০০ মিটার খাড়া পাহাড়ের চূড়ায় মই বেয়ে ওঠা লাগা

স্কুলে যাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁ*কি নিয়ে মই বেয়ে ৮০০ মিটার খাড়া পাহাড়ের চূড়া হতে ওঠা-নামা করা লাগে যে শিশুদের!

ছোটবেলায় নিজেদের বাবার কাছ থেকে মাইলের পর মাইল সাইকেল চালিয়ে, হেঁটে কিংবা নদী পাড় হয়ে স্কুলে যাওয়ার গল্প শোনেনি এমন লোক বোধহয় কমই আছে৷ তাদের গল্পের সত্যটা কতটুকু সেটা তারাই ভালো বলতে পারবে৷ কিন্তু চীনের সীচুয়ান প্রদেশের আতুলের নামে একটি গ্রামে, আক্ষরিক অর্থেই স্কুলে হতে বাসায় ফেরার জন্য তাদের ৮০০ মিটার খাড়া পাহাড়ের চূড়ায় মই বেয়ে ওঠা লাগা, আবার স্কুলে যেতে চাইলে এই মই বেয়ে নামা লাগে নিচে। এই ওপরে ওঠতে সময় লাগে প্রায় ২ ঘন্টা৷ যার কারণে এই গ্রামের শিক্ষার্থীরা মাসে মাত্র ২ বার স্কুল থেকে বাসায় ফেরে।

বাংলাদেশে জনস্বাস্থ্য আন্দোলনের পুরোধা ‘গরীবের ডাক্তার’ জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রয়াণ

মাত্র ৪০০ লোকের বাস ওই গ্রামটিতে, এই ছোট্ট গ্রামই ২০১৬ সালে সবার নজর কেড়েছিল যখন ছবিগুলো বেইজিং নিউজে প্রকাশিত হয়, যেখানে ১৫ জন স্কুল শিক্ষার্থীকে মই বেয়ে ওপরে উঠতে দেখা যাচ্ছে। এদের মধ্যে সর্বনিম্নের বয়স ছিল মাত্র ৬! অবশ্য এই ছবি প্রকাশের পর পাহাড়ের চূড়ায় স্কুল তৈরি সম্ভব না হলেও কাঠের তৈরি পুরানো মইগুলো সরিয়ে নতুন বড় ধরণের মই লাগিয়েছে সেখানকার প্রশাসন।

নিউজ প্রকাশিত হওয়ার পরের এবং আগের ছবি!

চীনের সীচুয়ান প্রদেশের আতুলের নামে একটি গ্রামে

Leave a Comment